করপুটে কেবলই রোদ্দুর এই সব বিভ্রান্ত দুপুর করপুটে কেবলই রোদ্দুর নিয়ে আসে:চেয়ে দ্যাখো-একা একা পুড়ছে আকাশ, মেঘও নেই পাশে।। প্রেম এখনো হয়’নি ব্লাকহোল হয়নি প্রেম এখনো হয়’নি ব্লাকহোলতোমার গোপন গম্বুজের মতো গোলপৃথিবী হতে।চোখ তুলে দ্যাখো হে সুদূরতমা,এ হৃদয় গঙ্গায় অনন্ত নক্ষত্র ফুল হয়েফুটে আছে। পৃথিবীর আষাঢ়-শ্রাবণ তুমি জানলে না,ঠিক যতবার…
Author: Dichterin
কিতাবের কাঁধে চড়ে ভাসতে ভাসতে তুমি চলে গেলে এক মহাদেশ থেকে অন্য মহাদেশে,সাগর, মহাসাগর, মহাকাশ হয়ে ফিরে এলে আবার এবড়ো- থেবড়ো পৃথিবীতে।চিবিয়ে চিবিয়ে খেয়ে নিলে তুমি কিতাবের সাথে কিতাবি জগতকেও! মন্ত্রমুগ্ধ শ্রোতার মতো আমি ঢুকে পড়লাম তোমার কিতাবে,চোখে ঠুলি, মুখোশ আঁটা বয়ানের নক্ষত্রগুলোকে ঠোঁটে করে নিয়ে এলো কালো বাদুড়ের দল,কাড়াকাড়ি…
Life Time does fly swiftlyIt holds a single motifLife spawns so many Limit Sky is the limit!She was told at pubertyBut they cut her wings Friends Tea-stall hearth cools offTree sheds off yellow foliageFriends relight oldies.
যৌবন খর রোদে স্নান পেয়েগেয়ে ওঠে সাকিরা ধ্রুপদকথা বলা চোখমাকড়সা লতায় মাপা ঠোঁট জানেকোন পাতে কেউটের বিষকোথায় নিমের মধু ম্লানঝিনচ্যাক ফুলে ওঠাএলোমেলো বাটনে দ্বিধা ছোঁয়মায়াবী আঙুলের রামকিংকরআমবনে ফিরে দেখা ধারাপাতগতিসুখ,দুর্দম সত্যসন্ধ বোধতোমারে জানিনে হে,তবু মন….. হায় মন…. মন অতি সুবোধ বালক তো নয়যত ব্যথা যত বিষ মেখে নেয়ফেলে দেয় যত…
কেউ নেই পথের মত দূরে ছিলো যে জলাধারসেইখানে হেঁটে যেতে যেতেপার হয়েছি অনেকশিমুল পলাশ বনমেখেছি বাতাসে উড়ে আসা পুষ্পরেণুবিন্দু বিন্দু শিশির জলেভিজিয়েছি ঠোঁটচোখের কোল ঘেঁষেঅপার্থিব মায়া কাজলআর কানের মানচিত্রেকুহক ভরে উঠতেইসামনে জমাটি বিষন্ন কুয়াশাঢেকে ফেলে চরাচরওপাশে কেউ নেই….. ঝুলবারান্দা বাড়ির অন্দরে ঠাসাঠাসি ভীড় আসবাবেরপুরাতনে নতুনে মাখামাখিঅজস্র দরকারী অদরকারীহাড়ি পাতিলের ঠোকাঠুকিকাপড়…
ধূসর পূব/বিজয়লক্ষী সেগারুপান ভোরেপূব আকাশে রক্তিম আভাবাসা ছাড়ে পাখির ঝাঁকএমনি করে পাহাড়ে পাহাড়েপূবের ভোর আছড়ে পড়ে। ফুল ফুটেছেমেয়েদের হাতে ফুলের ঝাঁপিঅথচ মায়েদের হাত ফুলশুন্য। প্রতিটি ঘরেগাঁয়ের যুবকদেরঝুলিয়ে রাখা ফোটোতেপুষ্পাঞ্জলি আরধূপকাঠির ধোঁয়ায়দেব-দেবীর প্রতিকৃতিআধারেঢেকে যায়। এভাবেই পূবের ভোরআমাদের গ্রামেরপাহাড়ে পাহাড়েআছড়ে পড়ে। তামিল থেকে ইংরেজি: শ্রীগণেশন নারীকে বাঁচতে দাও/মিন্নলি সেই সময়ে নারী –…
ঝরাপাতার গান শাদা পাথরের মেয়েটা এখন শ্যাওলায় গেছে ডুবেহাড়ের বাঁশিতে বেঁধেছে অজর বুনোপাখিদের গান,পাতাদের মতো হাসি তার কবে ঝ’রে গেছে নিশ্চুপে!তবু যেন খোঁজে আলোছায়া পথে সাবলীল নির্বাণ। শাদা পাথরের মেয়েটা এখন পাথর হয়েছে আরো;বুঝেছে যখন চারিপাশে তার সঘন একাকী মেঘবুঝেছে যখন তার পথে আর মিশবে না পথ কারো মাঠে-বুনোঘাসে দোলা…
কর্মজীবন শুরুর আগে টানা দুই বছর বেকার ছিলাম। সাকার হওয়ার পথটা সোজা ছিল না। এমন অবস্থায় যা হয়, ‘খড়কুটো পেলেও মানুষ …’ অথবা ‘যেখানে দেখিবে ছাই, উড়াইয়া দেখিও তাই … …।’ ঐ রকম অনেকটা। এই অবস্থায় দেখলাম জগতে কত কিসিমের মানুষ যে আছে তার কোনো হদিস নাই।একবার চাকরি খোঁজার তাগিদে…
**তুমি অবান্তর করে দিতে পারো সহজ কোনো জঙ্গলের মহাবার্ত—কিংবা সব থেকে প্রতিবিম্ব; দ্রোহকাল নিতান্তই মনে রাখে তোমার চলে যাওয়ার সুতোখালি দূরত্ব। —করি সংকোচন ; আরো আরো অব্যক্ত স্মৃতিকাতরতার। যারা পায় স্রোতে ভাসা দোল কলমির মতো পূর্ণজন্ম। কোথায় কোন সমার্প্তিকা? বর্ষণ দেখাও মেঘের সান্নিধ্যে এসে।তোমাকে শুনেছি পোড়ামাটি গন্ধ— মায়ের মতোই অনায়াসে…
মন খারাপের বিশ্রী বৃষ্টিতে মেখে যাচ্ছে চরাচর। আর আমার চোখের সামনে সমানে কেঁদে যাচ্ছে কিছুক্ষণ আগে ঘটে যাওয়া দৃশ্যটা। ভেজা মাথায় ছোট্ট মেয়েটি মায়ের সঙ্গে নেমে যাচ্ছে সিঁড়ি ভেঙ্গে। বাইরে অঝোর বৃষ্টি। উথাল পাথাল দুলে যাচ্ছে দুটি বুড়ো পেঁপেগাছের সঙ্গে হাস্নুহেনার অবুঝ ডালপালা। বুক বাঁচাতে মাটিতে শুয়ে পড়েছে সন্ধ্যামালতির ঝোপঝাড়।…