শরৎ পাখি
শরৎ পাখির মতো গান গায়
কাশফুলের মতো সুন্দর সে।
হঠাৎ একদিন হৃদয়ে আঁচড় কেটে
উড়ে গেল শরৎ মেঘের গায়ে।
শত্রু সূত্র খেলা
হঠাৎ করে জগৎের সমস্ত স্বামী স্ত্রীর ভেতর—
ঢুকে গেলো একটি কোল বালিশ।
অতঃপর শুরু হলো ঝগড়া;
যা পৃথিবী ধ্বংসের আগ পর্যন্ত চলবে…
কবি
নিজেকে পাগল পরিচয় দিলে লোকে হাসে,
নিজেকে কবি পরিচয় দিলে লোকে আরও হাসে।
অথবা এটা কী জন্মদিনের কবিতা হতে পারতো!
অতঃপর যা ঘটে: আমরা একটি শব্দ ভাগ হয়ে গেলে যে— ‘আ ম রা’ থাকে, বরং তাকে ছুঁড়ে ফেলে বৃষ্টিতে ভেজা ভালো। তবুও সে-ই অলোকার মোড় কিংবা হেঁটে যাওয়া জুতোর ওপরের শরীর যে গভীর ভিজেছিল একদিন; সে-ই আকাশ, মেঘ ও টুকরো জলের কী খোঁজ পাওয়া যাবে কোথাও! মনে হয় এখন এসব না বলাই শ্রেয় বরং ব্রেকাপের পর একবার স্যান্ডউইচ পার্টি দিয়ে বাবার পকেটটাকে রেহাই দাও।সিগারেট কিংবা দখলদার প্রেমিকার চেয়ে সুন্দরী ম্যাডামের ক্লাস ভালো অথবা ম্যাডামের নীল চোখের ইশারা, ফর্সা হাত, ঢেউ ওঠা বুক ও কোমর দেখা ভালো, তুমুল শিহরণ জাগে।
যদিও সহপাঠী মেয়েরাও পরে থাকে শাদা শার্ট, পাজামা, নীল জামা… অথবা আরও ঘুমের ভেতর আদর করি কত নারীদের!